আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ১৯৪২ সালে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার রতনপুর গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থশাস্ত্রে বিএ (অনার্স) ও এমএ ডিগ্রী লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৬৩ ও ১৯৬৪ সালে। উভয় পরীক্ষাতেই তিনি ১ম স্থান লাভ করার গৌরব অর্জন করেন। যুক্তরাষ্ট্রের বোষ্ট্রন ইউনিভার্সিটি থেকে ১৯৭৯ সনে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন। ছাত্রজীবনে অত্যমত্ম কৃতিত্বের অধিকারী ফরাসউদ্দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবন শুরম্ন করেন। শুধু দেশেই নয় আমত্মর্জাতিক অঙ্গনেও তাঁর যথেষ্ট খ্যাতি রয়েছে। তিনি একজন অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, সমাজসেবা কর্মী এবং দেশীয় ও আমত্মর্জাতিক উন্নয়ন কর্মীবাহিনীর সদস্য। প্রায় দুই বছর অধ্যাপনা করে ১৯৬৬ সনে পাকিমত্মান সিভিল সার্ভিসে (সিএসপি) যোগদান করেন। কর্মজীবনে বৃহত্তর জামালপুরের এসডিও, বৃহত্তর ময়মনসিংহ ও রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, করাচীর অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতার পর তিনি প্রথমে তৎকালীন আইন মন্ত্রীর একামত্ম সচিব এবং পরে ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সনের ১২ই আগস্ট পর্যমত্ম জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমানের একামত্ম সচিব হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সনের ২১ আগস্ট উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে গমন করেন। ১৯৭৯ সনে তিনি দুটি এম.এ এবং পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৮৫ সালের শুরম্নতে তিনি জাতিসংঘ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম ইউএনডিপিতে যোগদান করেন এবং প্রায় ১৩ বছর সেখানে কাজ করেন। ১৯৯৮-২০০৯ মেয়াদে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাছাড়া তিনি ১৯৯৬ সনে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য্য হিসাবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন এবং বর্তমানে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ছাড়াও ঢাকা সিটি কলেজের গভর্ণিং বডির চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রত্যক্ষ রাজনীতির সাথে সংশিস্নষ্ট না থাকলেও তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এস এম হলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৬৩ সালে। তিনি একজন সুলেখক এবং ইতিমধ্যে তাঁর বেশ কয়েকটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তন্মধ্যে ‘প্রথম দর্শনে বঙ্গবন্ধু’ এবং ‘গণতন্ত্রের পথেই অর্থনৈতিক মুক্তি’ পাঠক মহলে সাড়া জাগিয়েছে।
ঢাকা স্কুল অব ইকনোমিকস-এর গভর্ণিং কাউন্সিল ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য হিসাবে প্রফেসর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ইহা স্থাপনে বিশেষ ভূমিকা রাখছেন। তিনি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ এবং বাণিজ্য অনুষদে ভিজিটিং প্রফেসর হিসাবে কাজ করছেন। ডঃ ফরাসউদ্দিন দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএস-এর সিনিয়র ফেলো এবং ইহার ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য। ডঃ মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন নববই দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। তিনি পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাতে পরামর্শক কমিটির সদস্য ছিলেন এবং শামসুল হক শিক্ষা কমিশনের সদস্য ছিলেন। বর্তমানে তিনি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভাপতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য, ঢাকা সিটি কলেজের গভর্ণিং বডির চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ বেতন ও চাকরি কমিশন-২০১৩ এর চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ১৯৭৮ সনে বস্টন ইউনিভার্সিটির সেরা বিদেশী ছাত্র, ২০০৮ সরোজিনী নাইডু গোল্ড মেডেল, ২০০৯ সনে মার্কেন্টাইল ব্যাংক পুরস্কার ও ২০১২ সনে যুক্তরাষ্ট্রের বস্নুমসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘‘আউটস্ট্যান্ডিং লীডারশিপ ইন হাইয়ার এডুকেশন’’ পুরস্কার লাভ করেন।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ১৯৪২ সালে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার রতনপুর গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থশাস্ত্রে বিএ (অনার্স) ও এমএ ডিগ্রী লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৬৩ ও ১৯৬৪ সালে। উভয় পরীক্ষাতেই তিনি ১ম স্থান লাভ করার গৌরব অর্জন করেন। যুক্তরাষ্ট্রের বোষ্ট্রন ইউনিভার্সিটি থেকে ১৯৭৯ সনে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন। ছাত্রজীবনে অত্যমত্ম কৃতিত্বের অধিকারী ফরাসউদ্দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবন শুরম্ন করেন। শুধু দেশেই নয় আমত্মর্জাতিক অঙ্গনেও তাঁর যথেষ্ট খ্যাতি রয়েছে। তিনি একজন অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, সমাজসেবা কর্মী এবং দেশীয় ও আমত্মর্জাতিক উন্নয়ন কর্মীবাহিনীর সদস্য। প্রায় দুই বছর অধ্যাপনা করে ১৯৬৬ সনে পাকিমত্মান সিভিল সার্ভিসে (সিএসপি) যোগদান করেন। কর্মজীবনে বৃহত্তর জামালপুরের এসডিও, বৃহত্তর ময়মনসিংহ ও রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, করাচীর অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতার পর তিনি প্রথমে তৎকালীন আইন মন্ত্রীর একামত্ম সচিব এবং পরে ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সনের ১২ই আগস্ট পর্যমত্ম জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমানের একামত্ম সচিব হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সনের ২১ আগস্ট উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে গমন করেন। ১৯৭৯ সনে তিনি দুটি এম.এ এবং পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৮৫ সালের শুরম্নতে তিনি জাতিসংঘ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম ইউএনডিপিতে যোগদান করেন এবং প্রায় ১৩ বছর সেখানে কাজ করেন। ১৯৯৮-২০০৯ মেয়াদে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাছাড়া তিনি ১৯৯৬ সনে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য্য হিসাবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন এবং বর্তমানে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ছাড়াও ঢাকা সিটি কলেজের গভর্ণিং বডির চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রত্যক্ষ রাজনীতির সাথে সংশিস্নষ্ট না থাকলেও তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এস এম হলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৬৩ সালে। তিনি একজন সুলেখক এবং ইতিমধ্যে তাঁর বেশ কয়েকটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তন্মধ্যে ‘প্রথম দর্শনে বঙ্গবন্ধু’ এবং ‘গণতন্ত্রের পথেই অর্থনৈতিক মুক্তি’ পাঠক মহলে সাড়া জাগিয়েছে।
ঢাকা স্কুল অব ইকনোমিকস-এর গভর্ণিং কাউন্সিল ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য হিসাবে প্রফেসর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ইহা স্থাপনে বিশেষ ভূমিকা রাখছেন। তিনি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ এবং বাণিজ্য অনুষদে ভিজিটিং প্রফেসর হিসাবে কাজ করছেন। ডঃ ফরাসউদ্দিন দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএস-এর সিনিয়র ফেলো এবং ইহার ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য। ডঃ মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন নববই দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। তিনি পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাতে পরামর্শক কমিটির সদস্য ছিলেন এবং শামসুল হক শিক্ষা কমিশনের সদস্য ছিলেন। বর্তমানে তিনি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভাপতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য, ঢাকা সিটি কলেজের গভর্ণিং বডির চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ বেতন ও চাকরি কমিশন-২০১৩ এর চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ১৯৭৮ সনে বস্টন ইউনিভার্সিটির সেরা বিদেশী ছাত্র, ২০০৮ সরোজিনী নাইডু গোল্ড মেডেল, ২০০৯ সনে মার্কেন্টাইল ব্যাংক পুরস্কার ও ২০১২ সনে যুক্তরাষ্ট্রের বস্নুমসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘‘আউটস্ট্যান্ডিং লীডারশিপ ইন হাইয়ার এডুকেশন’’ পুরস্কার লাভ করেন।